নারীর অনুপস্থিতি নয়, নেতৃত্বই ছিল মুখ্য: সর্বজনকথা,
শিক্ষক নেটওয়ার্ক ও গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটিতে নারীদের দৃশ্যমান ভূমিকা।
বর্তমান সময়ে যখন বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মে নারীদের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে, তখন ফিরে তাকালে দেখা যায়—এই সমাজের অনেক জাগরণে, প্রতিরোধে ও ন্যায়বিচারের আন্দোলনে নারীরা ছিলেন সর্বদা দৃশ্যমান এবং সক্রিয়।
সর্বজনকথা, শিক্ষক নেটওয়ার্ক কিংবা গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির মতো সংগঠনগুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায়—নারীরা এখানে শুধুই অংশগ্রহণকারী নন, বরং অনেক সময় নেতৃত্বে থেকেছেন।
বিশেষ করে শিক্ষক আন্দোলনের দিনগুলোতে আমরা দেখেছি, একজন নারী শিক্ষক যখন গলা তুলে বলেন—"আমরা শুধু Chalk হাতে নেই, কলম দিয়েই লড়ি", তখন সেই কণ্ঠ হয়ে ওঠে হাজারো মানুষের প্রতিনিধি। গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে এই সাহসী নারীরাই হয়ে উঠেছেন প্রতীক।
নারীদের উপস্থিতি নিছক ‘সহযোগী শক্তি’ নয়—তাঁদের অংশগ্রহণ আন্দোলনের গতি নির্ধারণে, কৌশল নির্মাণে এবং জনমত গঠনে গভীর প্রভাব রেখেছে। সমাজ ও রাষ্ট্রের কাঠামোতে প্রান্তিক মানুষের অধিকার আদায়ে নারীদের অবদান আজ আর অস্বীকার করার উপায় নেই।
সর্বজনকথার মিটিং থেকে শুরু করে শিক্ষক নেটওয়ার্কের পেট্রোল মিছিল বা গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির মানববন্ধনে—প্রতিটি জায়গাতেই নারীদের মুখ স্পষ্ট।
তাঁরা ছিলেন, আছেন এবং ভবিষ্যতের পথও নারীরাই আলোকিত করবেন।

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks for comments
PBSCOP Admin Panel